০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ৯:২৪ |
- মানব সভ্যতার ইতিহাস শ্রেণীসংগ্রামের ইতিহাস……..কার্ল মার্কস।
-
সর্বহারা যুদ্ধের চূড়ান্ত বিজয়ই একমাত্র যুদ্ধ থামাতে পারে…ভ.ই. লেনিন।
- যুদ্ধ হচ্ছে রক্তপাতময় রাজনীতি……………………………মাও সে তুং।
- হয় তুমি শত্রুকে হত্যা করবে নইলে শত্রু ই তোমাকে হত্যা করবে..চারু মজুমদার।
- প্রতিটা কুর্দির রক্ত একদিন মরুভূমিতে রক্তের প্লাবন বইয়ে দেবে……..ইবরাহিম কুরুপাক্কায়া।
- তোমরা আমাকে রক্ত দাও আমি তোমাদের স্বাধীনতা দেব…নেতাজী সুভাষ বোস।
- ওই লাল দালানটি নয়,ওর ভেতরে বসা হায়য়ানকে পুড়িয়ে দাও…..সরোজ দত্ত।
এই প্রেক্ষাপটে আমাদের অবস্থান কোথায়?সাতচল্লিশ,বায়ান্ন,একাত্তর এর অগ্নিঝরা সেই সময়গুলো পার করে একবিংশ শতাব্দীর গোঁড়ায় এসে আমাদের অবস্থান কি?
একটা হাত গুলি লেগে উড়ে গেছে,মাথার হলেমেটটা উড়ে গেছে,তখনো ওই বাকি হাতে স্টেনগান চালিয়ে যুদ্ধ জয় করেছে আমাদের চাষার ছেলেরা! সারা রাত পাকিস্তানী কুত্তাদের ক্যাম্পে লাইন দেওয়া শুয়োরদের একটার পর একটাকে তীব্র অপার্থীব কষ্টে সহ্য করেও মুক্তিযোদ্ধাদের লুকিয়ে থাকা ঠিকানা বলেনি আমার মা,আমার বোন! বৃদ্ধ অসহায় পিতা তার একমাত্র উপার্জনক্ষম ছেলেটিকে ঠেলে দিয়েছেন যুদ্ধের ময়দানে! যুদ্ধে বাবা হারা অনাথ শিশুটি পথেঘাটে লাথি গুতো খেয়ে বড় হতে হতে আর বাড়েনি! শিক্ষিত পেশাদার পাকিস্তানী হায়নাদের গুহায় প্রাণ হাতে করে নির্ভিক ঢুকে গেছে গ্রাম্য গোবেচারা ছেলেটি! নববিবাহিত স্ত্রীর বাহুডোর খুলে সমরে যেতে মন টলেনি যে তরুনের, নিজের দুইটা পা গোলার আঘাতে উড়ে যাওয়ার পরও যে যোদ্ধা ডাক্তারকে পাশের আহতকে দেখিয়ে দেয় সেই বীরের উত্তরসূরীদের আজ কি নিদারুণ অসহায়ত্ব! কি ভয়ানক পরাজয়! কি নির্বীয্য আত্মসমর্পন!
আমেরিকান ইয়াঙ্কিরা অন্য জাতিকে কি দিয়েছে জানি না। তবে আমাদের দিয়েছে ‘গে আর লেসবিয়ান’ হওয়ার দাওয়াই। আর শিখিয়েছে কিভাবে প্যান্টি-বিকিনি,শর্টপ্যন্ট পরে,নাভীতে রিং লাগিয়ে বড়গলা গেঞ্জি পরে ঢোল ডগর,গিটার,স্যাক্সোফোন নিয়ে বিশ্বায়নের প্রতিবাদের নামে ‘মুভমেন্ট ফেষ্টিভ্যাল’ করতে হয়।
যে ক্ষুদীরাম মাত্র ষোল বছর বয়সে ফাঁসীর মঞ্চে দাঁড়িয়ে স্বধীনতার জন্য হাসতে হাসতে প্রাণ দেয়,যে ইলা মিত্র যৌনাঙ্গে গরম ডিমের অসহ্য জ্বালা সহ্য করেও বিচ্যুত হয়না,সেই আত্মত্যাগী বীরের বংশধররা এখন আন্দেলনউৎসব পালন করে! পেট্রোডলার আর ভিক্ষের টাকার প্যারাসাইট জেনারেশন শহীদ দিবসকে এখন ‘ভাষাউৎসব’ করে ফেলেছে! গার্মেন্ট শ্রমিকের পেটে পেটে নাজায়েজ সন্তান পয়দাকারী এক্সিকিউটিভ জেনারেশন এখন বেনিয়া কালচারের বেশ্যাবাড়িতে আমার মা-বোনকে বেশ্যা বানিয়েছে! নিজেরা বেশ্যার দালালহয়েছে! এইসব হারামির বাচ্চারা স্বাধীনতার এজমালি ফসল ঘরে তুলেছে,তাদের সাথে ওরাও সেই একাত্তরের বেজন্মা পাকিস্তানী বীজের আওলাদরা স্বাধীনতা ইনক্যাশ করেছে! ঘোৎ ঘোৎ করা শুয়োরের বাচ্চারা আমাদের সকল পবিত্রতায় পেচ্ছাপ করে দিয়েছে। আর ?
আমাদের নির্বীয্য ধামাধরা দালাল লেসবিয়ান আর গে-রা,কর্পোরেট দোকানে শরীর-আত্মা বিক্রি করা দু’পয়সার পণ্যেরা,বেজন্মা বুদ্ধিব্যাপারীরা,মৌশুমী আন্দোলনপিয়াসীরা,পেশাদার দেশপ্রেমিকরা পর্বে পর্বে মেকি কান্নার ভড়ং করছেন, গলার রগ ফুলিয়ে চিৎকার করছেন,বহুজাতিক ভাড়ার টাকায় বেনিয়া স্পন্সরে মাখো মাখো বাণী দিচ্ছেন,চ্যানেলে বসে কোলাবরেটর দের ধরে ধরে স্মৃতি ফেনানো আবেগ ছড়াচ্ছেন।
তার পরের প্রজন্ম কানে দুল,ভ্রুতে রিং,নাভিতে রিং লো-কাট জিন্স,সর্ট টি-সার্ট আর বাহুতে উল্কি এঁকে আবাহনী সঙ্গীতের মত আন্দোলনউৎসব করছেন! ভাস্কর্য ভেঙ্গে ফেলা হচ্ছে,উদীচীর সমাবেশে বোমা মেরে মানুষ হত্যা হচ্ছে, রমনায় রক্তগঙ্গা বইয়ে দেওয়া হচ্ছে তার প্রতিবাদে এরা গীর্জায় বসে হাইম গাইছেন,মসজিদে বসে ফরিয়াদ করছেন,মন্দিরে শনি কাটানোর পূজো দিচ্ছেন! নির্লজ্জ বেহায়ার মত সারা গায়ে রং মেখে সঙ সেজে রাস্তায় ম্যুরাল হচ্ছেন, মুখে কালো কাপড় বেঁধে ছেনালি ভড়ং করছেন,আর চ্যানেলগুলোর বেটাকম-হ্যান্ডিক্যাম তা ধারণ করে আরো নির্লজ্জ টেলিকাস্ট করছেন! হাহ্ !
অথচ মাত্র এক যুগ আগে আমাদের প্রজন্ম সেলিম-দেলোয়ারের হত্যার প্রতিশোধে রাজপথ কাঁপিয়েছে। আমাদের সবচে’নিরীহ ছেলেটিও পুলিশ ভ্যানে আগুন জ্বালিয়ে প্রতিঘাত করেছে। সেসময় যারা ফুল আর ন্যাকা ন্যাকা সঙ্গিতে কেত্তণ গাইত আজো তারা কেত্তণ গায়। কর্পোরেট দালালী করে। এ্যাম্ব্যাসীর দালালী করে। হুইস্কির কক খুলে শহীদ দিবস সেলিব্রেট করে! কার্টুন একে মোলবিদের পা ধরে ক্ষমা চায়! সৌদি বাবারা দেখলে ভিক্ষে বন্ধ করে দেবে বলে লালনের ভাস্কর্য ভেঙ্গে যায়। পূর্বাণী হোটেলে বিদেশীদের দেখানোর জন্য সারসভাস্কর্য ভেঙ্গে যায়।শিশুপার্কের সামনের দূরন্ত সেই কবেই ভেঙ্গে যায়। নারায়নগঞ্জে ভাস্কর্য ভাঙ্গার জন্য আলটিমেটাম দেওয়া হয়!
আর আমাদের নালায়েক হিজড়া মিউ মিউ করা অক্ষম কবিরা লেখেনঃ ‘পরাজিত শকুনরা স্বধীনতার পতাকা খাঁমচে ধরেছে’!! হায় অক্ষম না-পুরুষ না-নারী বৃহন্নলা! আরে শালা পতাকা খামচে ধরেছে তো কি হয়েছে? পতাকা তো জড় বস্তু। আমার সাড়ে চার কোটি মানুষ যে এখনো তিন বেলা ভাত পায় না! আমার আড়াই লাখ গার্মেন্ট নারী যে প্রতি দিন ধর্ষিতা হয় ! আমার তিন কোটি ক্ষেতমজুর যে বছরের ছ’মাস কাজ পায়না!এই ঢাকাতে আমার কুড়ি লাখ মানুষ যে শেয়াল কুকুরের মত মাথাগুঁজে থাকে! আমার সেই আহত,পরাজিত মুক্তিযোদ্ধারা য়ে এখনো কুমির ছানার মত বার বার প্রদর্শীত হয়! আমার বিপ্লবের আগুনে পোড়া ভাইরা যে পথেঘাটে বেঘরে গুলি খেয়ে মরে!
আমরা জানি কারা আমাদের শান্তিবাদী হিজড়া বানিয়েছে। আমরা জানি কারা সহিংস আক্রমনের বিরুদ্ধে অহিংস চৈতন্যদেবের পদাবলী কেত্তন গাইতে শিখিয়েছে। জানি । জানি। জানি।আমার একদিন ঠিকই প্রতিশোধ নেব। আমার মৃত্যুর আগমুহূর্তে হলেও নেব। এই সব শুয়োরের বাচ্চাদের ঠিক সেই ভাবেই প্রতিদান দেব যে ভাবে তারা এখন দিচ্ছে। আমি জানি সব কিছু শেষ হওয়ার পর আবার শূণ্য থেকেই শুরু করতে হয়। আমি তা-ই করব। কনভয় যাত্রা শুরু করবে একজনে। অ্য ওয়ান ম্যান আর্মি যাত্রা শুরু করেছে। সংখ্যা বাড়বে। বাড়বেই। সাথীরা চোখ মেলো,সাথীরা উঠে দাঁড়াও।সাথীরা মিছিলে সামিল হও। পেছনে গুমগুম গভীর শব্দ কি শুনতে পাচ্ছ? শুনতে পাচ্ছ না পায়ের তলায় মাটির কেঁপে ওঠার শব্দ? কান পাত, কান পাত, কান পাত, শব্দ তোমার খুব কাছে চলে এসছে…….
লেখাটির বিষয়বস্তু(ট্যাগ/কি-ওয়ার্ড): আন্দোলন ;
প্রকাশ করা হয়েছে: মুক্তিযুদ্ধ, সমসাময়ীক রাজনীতি বিভাগে । সর্বশেষ এডিট : ০৭ ই জুন, ২০১০ ভোর ৪:০১ |
লেখক বলেছেন:শুভকামনা ।

ডাঃ মিলনরা বড়জোর টিএসসির মোড়ে সাত আট বাহু বিমূর্ত হয়ে পড়ে থাকে । কোন ভরসায় প্রাণের মায়া ছেড়ে সাহসী হবো আজ আমরা !!!
তাহলে আমাদের পরের জেনারেশনের সামনে কি থাকলো?
সাদাচোখ বলেছেন: কথায় না, কাজেই দেখিয়ে দেব জানোয়ারদের কিভাবে শায়েস্তা করতে হয়।প্রতিকী প্রতিবাদে আমার বিশ্বাস নেই। আমার মনে হয় আন্দোলন সফল করতে হলে, আন্দোলনের যেমন সর্বংসহা রূপ থাকবে, তেমনি থাকবে বিপ্লবী অংশ। শুধু কূটনৈতিক উপায়ে চেষ্টা করলে আজ আমাদের ঐ পাকিস্থানী শুয়োরদের পা চাটতে হত।
বিপ্লব দীর্ঘ জীবী হোক।
আমরা এখন জানি না আমাদের কি করা উচিৎ !

এবারের সংগ্রাম দেশী শত্রুর বেড়ি থেকে স্বাধীনতাকে পুনরুদ্ধারের সংগ্রাম ।
লেখক বলেছেন:”এবারের সংগ্রাম দেশী শত্রুর বেড়ি থেকে স্বাধীনতাকে পুনরুদ্ধারের সংগ্রাম ”
ভয়ংকর সত্য কথাটা বলে দিলেন ! ভেতরে ভেতরে গুমরে ওঠা, ফুঁসে ওঠা চলছে অনেক দিন ধরেই। আমার মনে হয় সময়ের আসার অপেক্ষার চেয়ে আমাদেরকেই সময়ের কাছে যেতে হবে।
ভাল থাকবেন।
শুভেচ্ছা।
মুনশিয়ানা বলেছেন: এখন ভোটের সময় রে ভাই, কেন শান্ত পানিতে তোলপাড় তুলছেন–আসেন তার চেয়ে আমরা ভোটের বাক্স নিয়া আগায়া যাই ……
লেখক বলেছেন:কোথাও কোন তোড়পাড় হবে না। সবই শান্ত থাকবে শান্তিকালীন সহাবস্থানের নীতিতে।ভয় নাই !!

পুরো লিখাটা একটা জালাময়ী ভাষণ মনে হচ্ছিল।একটা তীব্র বিপ্লবী মনোভাব ধরা দিয়ে গেল।পুরো লিখাটাতে আমাদের আর্থ-সামাজিক-রাজনৈতিক জীবনের দ্বায়বদ্ধতা ফুটে উঠেছে।লিখাটা পড়ে আবারও বাংলায় একটা অভুথ্থান করার দুরহ ইচ্ছা জাগছে।সেই একত্রিত হওয়া কবে,আর কত দেরী??প্রিয়তে নিলাম ।+++্অফটপিক :ব্যক্তিগত ভাবে “হিজরা” শব্দটির ব্যবহার ভাল লাগেনি।কারন হিজরারাও আমদেরই কারো পরিবারে জন্ম নেয় ।শারীরিক অক্ষমাতর জন্য ওদের নিয়ে আমরা উপহাস করি। এদের অধিকার নিয়েও আমাদের ভাবতে হবে।
লেখক বলেছেন:ধন্যবাদ নিবিড়। লেখাটা আসলেই আমার বিক্ষুব্ধ মনের সংক্ষুব্ধ ভাষণ।প্রিয়তে নেওয়ায় কুতজ্ঞ।
আপনি আমাকে কম চেনেন।তাই ‘হিজরা’ শব্দটা নিয়ে আপত্তি করেছেন। বাংলাদেশে সর্বপ্রথম আমরা ভোরের কাগজের কয়েকজন দুইটি নাম প্রবর্তণ করি।
১। যৌনকর্মি।
২। যৌনপ্রতিবন্ধি।
এদের নিয়ে আমার ডকুমেন্টরি আছে।একটা ভিন্নমাত্রার গল্প আছে। পোস্ট করি না অশ্লীলতার ভয়ে।সমাজের অবহেলিত,নিপীড়িত মানুষদের জন্য কি করতে পেরেছি আর কি করতে চাই,সেটা এই ব্লগোস্ফিয়ারে বর্ণনা সম্ভব নয়।আমি কখনো ওদের উপহাস করি না। আমি যেখানে যে পরিবেশে একেবারে রুট লেভেলে ওঠাবসা,খাওয়া-দাওয়া করেছি,তা আরবান সোসাইটির মানুষদের কাছে মোটেও উপাদেয় শোনাবে না। আর একদিন কোন এক ফাঁকে শোনাব সে সব কথা।
জ্বলে উঠলেও নিজেকে শান্ত করি নিজেই, চেয়ে থাকি অন্যের দিকে।
বেড়ালের গলায় ঘন্টা বাঁধবে কে ?
লেখক বলেছেন:বাচ্চকাচ্চা,ছাওপোনা,মালপত্তর,জাগাজমি,বিষয়আশয় নিয়ে আমরা গোল হয়ে ঘেরাটোপ তৈরি করে বসে থাকি,অনেকটা টুনিপাখির মত! ভাবি আকাশ ভেঙ্গে পড়লেও আমাদের উপর পড়বে না! আমাদের এই মধ্যবিত্ত পলায়নবাদী মানসিকতা আমাদের জড়বস্তু বানিয়ে দিয়েছে!আমরা জানি কেউ না কেউ আসমান থেকে উদয় হয়ে আমাদের সকল না-পাওয়া,সকল দুঃখ-কষ্ট মোচন করে দেবে! আর আমরা শুধুই আমাদের….কেবলই আমাদের আরো একটি দিনের জন্য বাঁচিয়ে রাখতে চাইব! আমরা কেবলই আমাতেই নিমগ্ন থাকব।আমৃত্যু!!

লেখক বলেছেন:আমি জানি না ভাই। গেছে কি না খোঁজ নিইন।তবে কি কি যেন চার-পাঁটা লেখা গেছে। তার মধ্যে আমার সবচে’ ভাল দুটি গল্পই যায়নি!
“শেষ রাতের একফালি চাঁদ”
“পেটকাটি চাঁদিয়াল”
আর এটা যদি না গিয়ে থাকে তো কি যায় আসে ? কাগজের পাতায়,ব্লগের ফোরামে আমার ক্রোধ,ঘৃণা,জ্বালা-যন্ত্রণা সব উগরে দিয়েছি। দেবও । বাস্তজীবনেও এর বাইরে কিছু হবে না। আমার শরীরে আঠারটা সেলইসহ কাটা দাগ। ভয়ের আর কি আছে!?
আমি জানি আপনি আপনাকে ছাড়া কাউকে ভয় পান না।
আপনি জানেন আমি আমাকে ছাড়া কাউকে ভয় পাই না।আমরা উভয়েই জানি – জো ডার গ্যয়া উও মার গ্যয়া !!!
খারেজি এখন ভয় আমাদেরকে পায়!! ভয়ই এখন আমাদের পরম শত্রু ।

দারুণ লিখেছেন। প্রতিটি শব্দই আমার কাছে লাগল এক একটি বারুদ।
আর কিছুই বলব না…….। শুধু স্যালুট রইল।
লগড ইন করেই আপনার মন্তব্যটি দেখলাম। অনেক পুরোনো এই লেখাটি খুঁজে পড়েছেন দেখে কিঞ্চিৎ বিস্মিত হলাম! আজকাল আমরা এ ধরণের লেখা লিখিও না, পড়িও না!আপনাকেও স্যালুট প্রতিবাদী কণ্ঠস্বর।
১. ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০০৮ রাত ১০:০১